স্টাফ রিপোর্টারঃ
সোমবার (১৭ মার্চ) বরগুনায় নির্যাতিত শিশু এবং নিহত মন্টু দাসের বাড়ি পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিন সকাল ১০টায় তিনি ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে বরগুনা সার্কিট হাউজ মাঠে পৌঁছান। এরপরই তিনি সরাসরি বরগুনা শহরের কালীবাড়ি এলাকায় মন্টু দাসের বাড়িতে চলে যান। সেখানে মন্টু দাসের স্ত্রী শিখা রাণীর সঙ্গে কথা বলেন এবং তার পরিবারের পাশে থাকার সর্বোচ্চ আশ্বাস প্রদান করেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অসহায় এই পরিবারটির পাশে প্রতিমাসে সাথে আছে। এছাড়াও দেড় মাসের শিশু সন্তানটি বয়স ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই পরিবারের সাথে আছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি শিশুর সঙ্গে পশুরা যে আচরণ করেছে তা অত্যন্ত লজ্জাজনক বিষয়। মেয়েটার জীবনের সর্বনাশ করেছে। এর প্রতিকার চেয়ে বাবা মামলা করেছেন, মামলা কেন করল সেই ঝাল মেটানোর জন্য বাবাকেও মেরে ফেলেছে। আমরা এর নিন্দা জানাই, এর ঘৃণা করি।’
‘আল্লাহ্ আল কুরআনে বলেছেন যারা ধর্ষণ করে তারা পশুর চেয়ে নিকৃষ্ট। আমরা সামজিকভাবে মজলুমের পাশে দাড়ালে জুলুমকারী ভয় পাবে। মানবতা যেখানে বিপর্যয় হবে সেখানে আমরা ছুটে আসব।’