Become a member

Get the best offers and updates relating to Liberty Case News.

― Advertisement ―

spot_img

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের পরিবার বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার

স্টাফ রিপোর্টার : ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে’ নিহত শহীদ ও আহতদের পরিবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। দৈনিক এই বাংলার সর্বশেষ খবর পেতে...
Homeপ্রকৃতি ও পরিবেশশিবগঞ্জের মহাস্থান বাজার ও মাজার মসজিদে ১ কোটি ৩১ লক্ষ টাকার উন্নয়ন...

শিবগঞ্জের মহাস্থান বাজার ও মাজার মসজিদে ১ কোটি ৩১ লক্ষ টাকার উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন

স্টাফ রিপোর্টার :


দীর্ঘ পাঁচ দশক পর নতুন প্রাণ ফিরে পেল শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক মহাস্থান বাজার মসজিদ ও হযরত শাহ সুলতান (রহ.) মাজার মসজিদ।

দৈনিক এই বাংলার সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন

জানা গেছে, বাজার মসজিদটি প্রথম নির্মিত হয় ১৯৭৫ সালে টিনের ছাউনি দিয়ে, যেখানে একসঙ্গে মাত্র ২০–৩০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারতেন। প্রতিদিন হাজারো মানুষ নামাজের জায়গা না পেয়ে কষ্ট ভোগ করতেন।

অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহযোগিতা ও মীর শাহে আলমের প্রচেষ্টায় এলজিইডির মাধ্যমে ২১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ এনে মসজিদের নতুন ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।

শুধু এই মসজিদই নয়—একই উদ্যোগে মহাস্থান হযরত শাহ সুলতান (রহ.) মাজার মসজিদ ও এলাকা সংস্কারের জন্যও ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকার বরাদ্দ নিশ্চিত হয়েছে। প্রায় ৫০ বছর পর মাজার এলাকার অরক্ষিত সিঁড়ি, অসমাপ্ত তিনতলা ভবনসহ বিভিন্ন সংস্কার কাজ পুনরায় শুরু হচ্ছে।

শনিবার সকাল ১১টায় ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও সংস্কার কাজের উদ্বোধন করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় ও গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য এবং বিসিক ও বিআরটিসির পরিচালক মীর শাহে আলম। পরে তিনি উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুল ওহাব, পৌর বিএনপির সভাপতি বুলবুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল করিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এম. আবু তাহের, রায়নগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলহাজ মিনহাজ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক তাহেরুল ইসলাম, মাজার প্রশাসনিক কর্মকর্তা রবিউল করিম, উপজেলা যুবদলের সভাপতি খালিদ হাসান আরমানসহ স্থানীয় মুসল্লি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

স্থানীয়দের ভাষায়, দীর্ঘদিনের স্বপ্ন আজ বাস্তবে রূপ পেয়েছে। আল্লাহর ঘর নির্মাণ ও মাজার সংস্কারের এই উদ্যোগকে তারা “আশার আলো” হিসেবে বিবেচনা করছেন।

এই বাংলা/এমএস

টপিক