24.5 C
Dhaka
Friday, October 3, 2025

ঈদ আনন্দে ঘুড়ে আসি ফয়’স লেক কমপ্লেক্স

আরও পড়ুন

নিজস্ব প্রতিবেদক :::

প্রতিবারের ন্যায় এবারও আমাদের দুয়ারে কড়া নাড়ছে খুশির ঈদ। ঈদ মানে বাঁধ-ভাংগা উচ্ছ্বাসে আনন্দ ভ্রমণে হারিয়ে যাওয়া আর সকলকে নিয়ে উল্লাসে মেতে উঠা। খুশির এই ঈদে আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠার জন্য প্রস্তুত ফয়’স লেক কমপ্লেক্স যেখানে সব বয়সী মানুষের আনন্দ বিনোদনের জন্য রযেছে এ্যামিউজমেন্ট পার্ক, ওয়াটার পার্ক সী-ওয়াল্ড, ফর্য’স লেক রিসোর্টসহ নানারকম আয়োজন।

ফয়’স লেক ভ্রমণে নগরবাসী অনন্দের পরিপূর্ণতা কারণ এখানে রয়েছে বিনোদনের সকল উপকরণ আর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যববস্থা। সাধারণত ঈদের লম্বা ছুটিতে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে উপচেপড়া ভিড় থাকে নগরীর বিনোদন কেন্দ্রগুলো। চট্টগ্রামের অনেক পর্যটন কেন্দ্রের মাঝেও অন্যতম প্রধাণ বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে ফয়’স লেক কমপ্লেক্স বিবেচিত হয়।

চট্টগ্রাম শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত ৩৩৬ একর জাযগা জুড়ে অবস্থিত নগরীর অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র ফয়’স লেক কমপ্লেক্স যার মধ্যে রয়েছে প্রায় পাঁচ কিলামিটার জুড়ে আঁকাবাকা লেক। জি ই সি থেকে তিন কিলোমিটার যাওয়ার পর মূল সড়কের একটু পাশেই বিশাল এক তোরণ আর এই তোরণ পাড় করে ভেতরে প্রবেশ করলেই এ্যামিউজমেন্ট পার্ক আর এই পার্ক সাজানো হয়েছে অনেকগুলো রাইড নিয়ে।

উল্লেখযোগ্য রাইড গুলোর মধ্যে রয়েছে সার্কাস সুইং, বাম্পার কার, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, ফেরিস হুইল, পাইরেট শিপ, কফিকাপ, রেড ড্রাইল্লাইড, ইয়োলো ড্রাই-স্লাইড, বাগ বইন্স ইত্যাদি খাবার-দাবারের জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট যেখানে পাওয়া যায় দেশী-বিদেশী নানা রকম খাবার এ্যাডভেঞ্চারল্যান্ড রেস্টুরেন্ট ঠিক পাশেই দেখা মিলবে হরেক রকম মাছের খেলা। এ্যামিউজমেন্ট পার্কের সিড়ি ভেঙ্গে উপড়ে উঠলেই দেখা মিলবে ফয়’স লেকের। লেকের দু-পাশে শুধু যেন সবুজের ছোয়া আর দিগন্ত জুড়ে নীল আকাশ জৈব বৈচিত্র্যে ভরপুর লেকের দুপাশ জুড়ে রয়েছে সারি সারি পাহাড় আর হরেক রকম গাছ-গাছালি। এখানকার বিভিন্ন পাহাড়ের নামকরণ করা হয়েছে অরুণিমা, জলটুঙ্গি, গোধুলি, অস্তাচল, আকাশমণি,, বনশ্রী, হিমঝুরি, আসমানি, গগণদ্বীপ উদয়ণ প্রভৃতি নামে। এসব পাহাড়ে নানা প্রজাতির গাছগাছালির মধ্যে রয়েছে সেগুন, গর্জন, কড়াই, একাশিয়া, আগর সোনালু, কনকচূড়া, রাধাচূড়া, কাঠবাদাম, ডুমুর, পাম, থাইকড়াই সহ বিভিন্ন প্রজাতির বনজ গাছ। ঔষধি গাছের মধে রয়েছে বসাক, নিম, অর্জুন, বিশল্যকরণী, পাথরকুচি, দারুচিনি, স্বর্ণগন্ধা, মতমূলি সহ নানাপ্রজাতির গাছ। ফুলের মধ্যে গোলাপ, গাঁদা, রঙ্গন, জুই, চম্পা, করবী, বকুল, নয়নতারা, চেরি ইত্যাদি। পাহাড়ের ঠিক উপড়েই আছে ফটো কর্ণার যেখানে দেখা মিলবে নানা ভঙ্গিতে হরেক রকম প্রাণীর ভাস্কর্য। লেকের গা-ঘেঁষেই তৈরি করা হয়েছে সমুদ্রিক প্রাণীদের ভাস্কর্য নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে পিকনিক স্পট এ্যাকুয়াটিক জোন। সকল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অক্ষুন্ন রেখে সব বয়সী মানুষদের জন্য কনকর্ড এন্টারটেইন্টমেন্ট কো: লি: গড়ে তুলেছে বিনোদন কেন্দ্র।

ফয়’স লেকের বোট ষ্টেশন থেকে ইঞ্জিন বোটে দশ মিনিটের পথ পেরোলেই দেখা মিলবে দেশের সর্ববৃহৎ ওয়াটার পার্ক সী-ওর্য়াল্ড। ফয়’স লেকের একপ্রান্তে গড়ে তোলা হয়েছে জলের রাজ্যে এক রোমাঞ্চকর এই পার্ক। দিনভর সকলকে নিয়ে জলেকেলি উৎসবে মেতে উঠার জন্য রোমাঞ্চকর সব রাইডে গড়ে তোলা হয়েছে এ জায়গাটি। এখানকার সবচেয়ে আর্কষণীয় স্থান কৃত্রিম সমুদ্র সৈকত যা ওয়েভ-পুল নামে পরিচিত। সাগড়ের ঢেউয়ের মতোই উচু উচু ঢেউ খেলা কলে এখানে। টিউবে বসে ঢেউয়ের তালে ভেসে বেড়ানো যায় ইচ্ছেমতো, ডুবে যাওয়ার ভয় থাকেন না একদম। ওয়েভ-পুলেন ঠিক পাশেই রয়েছে ড্যান্সিং জোন যেখানে কৃত্রিম বৃষ্টি, নানা রঙ্গের আলো আর মন মাতানো মিউজিক তালে তালে নেয়ে উঠে আগত দর্শনার্থীরা। চিলড্রেন পুলটি সাজানো বাচ্চাদের উপযোগী অনেকগুলো রাইড নিয়ে যা দিয়ে অনায়াসে উপভোগ করতে পারে তাদের জন্য গড়ে তোলা এ স্বপ্ন রাজ্যটি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে মজা করার জন্য আছে ফ্যামিলি পুল। সামান্য উচু থেকে নিচের দিকে খুব দ্রুত নিচের দিকে পানির নিচেb পড়ে মজা পায় দর্শনার্থীরা। বেশ উচু জায়গা থেকে আঁকাবাকা পথ পেরিয়ে পুলে ধপাস করে পড়ার মজা পাওয়া যাবে এখানকার স্লাইড ওয়ান্ডে। এছাড়াও মালি প্রাইড, ডোম স্লাইড, প্লে-জোনের মতো মজার মজার সব রাইড। ঈদের উপলক্ষ্যে সাত দিন পর্যন্ত চলবে ডি-জে শো। ডি আজ মিউজিক আর পুলের ঢেউয়ে নেচে গেয়ে উঠার মজার তুলনা হয় না। তাই তরুণ তরুণীদের কাছে চট্টগ্রামের আনন্দ প্রনোদনের সবচেয়ে আর্কষণীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত হয় ওযাটার পার্ক সী ওর্য়াল্ড। ঈদের লম্বা ছুটি কাটাতে জন্য সঠিক গন্তব্য হতে পারে ফয়’স লেক রির্সোট ও বাংলো। রিসেটি যেতে ও আসাতে নৌপথ ব্যবহার করতে হয়। ওয়াটার পার্ক সী-ওয়াল্ড লাগোয়া রির্সোটে রয়েছে শীততপ নিয়ন্ত্রিত পাহাড়মুখী ও. হ্রদমুখী কক্ষ যেখান থেকে উপভোগ করা যাবে সবুজ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য। নিরিবিলি পরিবেশে লেকের পাশেই পাহাড়ের কোল ঘেষে গড়ে তোলা হয়েছে বাংলো। এখানে থাকলে মনে হবে এ বুঝি জন মানবহীন নির্জন এক দ্বীপ। বাংলোর ঝুলন্ত বারান্দা থেকে প্রকৃতির স্পর্শ পাওয়া যায় সহজেই। রির্সোট ও বাংলোয় আগত পর্যটকদের খাবার-দাবারের জন্য রয়েছে মান সম্পন্ন রেস্টুরেন্ট যা চব্বিশ ঘন্টা খোলা থাকে কাবার পরিবেশনের জন্য। অর্ডার দিলে পাওয়া যায় দেশী-বিদেশী সব মজাদার খবার।

ঈদের দিন থেকে দর্শনার্থীদের জন্য নানা রকম আয়োজনে খোলা থাকবে পুরো কমপ্লেক্স। ঈদের দশ দিন পর্যন্ত থাকবে। গেম শো মিউজিক শো এবং ম্যাজিক শো সহ বেশ কিছু ইভেন্ট। ওয়াটার পার্ক সী-ওয়ার্ল্ডে অনুষ্ঠিত হবে ডিজে শো। এতা সব আয়োজনে ঈদ আনন্দে অনবিার্য গন্তব্য হতে চলেছে ফয়’স লেক কমপেক্স। এই কমপ্লেক্সের নতু সংযোজন বন পাহাড় ঘেরা নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশে ফয়স লেক বেইস ক্যাম্প যা এক অনন্য সৌন্দর্যের প্রতীক। থোকা থোকা সবুজে ঘেরা উচু-নিচু পাহাড়ী-পথ, সাপের মত একে বেঁকে চলা স্বচ্ছজল-রাশি, পাখ- পাখালীর ডাক যে কাউকে বিস্ময়কর এক অনুভূতি দেবে। লেকের পাড় বেয়ে উপড়ে উঠলেই বেইস ক্যাম্পের মূল ফটক আর এখানে ভেতরে প্রবেশ করে পাহাড়ী পথে সিড়ি পেরিয়ে জিপালাইনের কাঠামো এখান থেকেই তারে ঝুলে শূণ্যে ভেসে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাওয়ার ব্যবস্থা। জিপলাইনের চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে পাহাড়ী পথ বেয়ে উঠলেই ট্রিটপ চাডভেঞ্চার যেখানে দশটি ধাপের নানারকম এ্যাডভেঞ্চার মূলক কার্যক্রম। বিভিন্ন ধাপের নিচে পাহাড়ী ঢল আর উপড়ে এক গাছ থেকে অন্য গাছে যেতে হয় হবে কাঠের পাটাতন টায়ার, সরু ব্রিজ, মাকড়সার জালের মতো জাল ধরে চলাচল, বাকা ত্যাড়া নানা নকশার ছোট ছোট সেতু। এরপর অবস্টেবল কোর্স যা বেইস ক্যাম্পের এ্যাডভেঞ্চারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আরেক রোমাঞ্চকর অনুভূতি হবে জায়ান্ট সুইং-এ। প্রকান্ড এক লৌহ কাঠামোতে শূণ্যে ভেসে দোলার অনুভূতি নিয়ে শিহরণ জাগাবে। পাহাড়ের ঢালজুড় জারান্ট হামক যেখানে বসে বা শুয়ে নিরিবিরি প্রকৃতি অনুভব করা যায় নিজের মতো করে। পাহাড়ের পাদদেশে সাপের মতো আঁকা বাঁকা হ্রদ ভ্রমনে কায়া কিং উপভোগের দারুন এক সুযোগ। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে চিলড্রেনক্টিভিটিস এক এলাকা। বেইস ক্যাম্পের সবকিছুই আউটডোর কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে আর্চারি, ওয়াটার জিপলাইন, ক্রলিং, মাডট্রেইল, প্যাডেল বোটিং, ওয়াটার জিপলাইন, রিভার ক্রসিং। ভ্রমণের পূরিপূর্ণতা দিতে সান্ধ্যকালীন সময়ে পুরো ক্যাম্প জুড়ে নাইটসাফারীর ব্যবস্থা। ফয়’স লেক বেইস ক্যাম্পে ভ্রমণ আরো রোমাঞ্চকর করতে খোলা আকাশের নিচে তাবু টাঙ্গিয়ে রাত কাটানোর সু-ব্যবস্থা। প্রাতঃরাশ থেকে শুরু করে দুপুর ও বিকেলের খাবার সহ বার-বি-কিউ-এর আয়োজন। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য, নিরাপত্তা, আতিথেয়তার সকল সুযোগ সুবিধা মিলে ফয়সলেক বেইস ক্যাম্প দেশের পর্যটনে এক বিশেষ মাইলফলক।বন পাহাড় ঘেরা নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশে ফয়স লেক বেইস ক্যাম্প এক অনন্য সৌন্দর্যের প্রতীক। থোকা থোকা সবুজে ঘেরা উচু-নিচু পাহাড়ী-পথ, সাপের মত একে বেঁকে চলা স্বচ্ছজল-রাশি, পাখ- পাখালীর ডাক যে কাউকে বিস্ময়কর এক অনুভূতি দেবে। লেকের পাড় বেয়ে উপড়ে উঠলেই বেইস ক্যাম্পের মূল ফটক আর এখানে ভেতরে প্রবেশ করে পাহাড়ী পথে সিড়ি পেরিয়ে জিপালাইনের কাঠামো এখান থেকেই তারে ঝুলে শূণ্যে ভেসে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাওয়ার ব্যবস্থা। জিপলাইনের চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে পাহাড়ী পথ বেয়ে উঠলেই ট্রিটপ চাডভেঞ্চার যেখানে দশটি ধাপের নানারকম এ্যাডভেঞ্চার মূলক কার্যক্রম। বিভিন্ন ধাপের নিচে পাহাড়ী ঢল আর উপড়ে এক গাছ থেকে অন্য গাছে যেতে হয় হবে কাঠের পাটাতন টায়ার, সরু ব্রিজ, মাকড়সার জালের মতো জাল ধরে চলাচল, বাকা ত্যাড়া নানা নকশার ছোট ছোট সেতু। এরপর অবস্টেবল কোর্স যা বেইস ক্যাম্পের এ্যাডভেঞ্চারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আরেক রোমাঞ্চকর অনুভূতি হবে জায়ান্ট সুইং-এ। প্রকান্ড এক লৌহ কাঠামোতে শূণ্যে ভেসে দোলার অনুভূতি নিয়ে শিহরণ জাগাবে। পাহাড়ের ঢালজুড় জারান্ট হামক যেখানে বসে বা শুয়ে নিরিবিরি প্রকৃতি অনুভব করা যায় নিজের মতো করে। পাহাড়ের পাদদেশে সাপের মতো আঁকা বাঁকা হ্রদ ভ্রমনে কায়া কিং উপভোগের দারুন এক সুযোগ। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে চিলড্রেনক্টিভিটিস এক এলাকা। বেইস ক্যাম্পের সবকিছুই আউটডোর কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে আর্চারি, ওয়াটার জিপলাইন, ক্রলিং, মাডট্রেইল, প্যাডেল বোটিং, ওয়াটার জিপলাইন, রিভার ক্রসিং। ভ্রমণের পূরিপূর্ণতা দিতে সান্ধ্যকালীন সময়ে পুরো ক্যাম্প জুড়ে নাইটসাফারীর ব্যবস্থা। ফয়’স লেক বেইস ক্যাম্পে ভ্রমণ আরো রোমাঞ্চকর করতে খোলা আকাশের নিচে তাবু টাঙ্গিয়ে রাত কাটানোর সু-ব্যবস্থা। প্রাতঃরাশ থেকে শুরু করে দুপুর ও বিকেলের খাবার সহ বার-বি-কিউ-এর আয়োজন। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য, নিরাপত্তা, আতিথেয়তার সকল সুযোগ সুবিধা মিলে ফয়সলেক বেইস ক্যাম্প দেশের পর্যটনে এক বিশেষ মাইলফলক।বন পাহাড় ঘেরা নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশে ফয়স লেক বেইস ক্যাম্প এক অনন্য সৌন্দর্যের প্রতীক। থোকা থোকা সবুজে ঘেরা উচু-নিচু পাহাড়ী-পথ, সাপের মত একে বেঁকে চলা স্বচ্ছজল-রাশি, পাখ- পাখালীর ডাক যে কাউকে বিস্ময়কর এক অনুভূতি দেবে। লেকের পাড় বেয়ে উপড়ে উঠলেই বেইস ক্যাম্পের মূল ফটক আর এখানে ভেতরে প্রবেশ করে পাহাড়ী পথে সিড়ি পেরিয়ে জিপালাইনের কাঠামো এখান থেকেই তারে ঝুলে শূণ্যে ভেসে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাওয়ার ব্যবস্থা। জিপলাইনের চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে পাহাড়ী পথ বেয়ে উঠলেই ট্রিটপ চাডভেঞ্চার যেখানে দশটি ধাপের নানারকম এ্যাডভেঞ্চার মূলক কার্যক্রম। বিভিন্ন ধাপের নিচে পাহাড়ী ঢল আর উপড়ে এক গাছ থেকে অন্য গাছে যেতে হয় হবে কাঠের পাটাতন টায়ার, সরু ব্রিজ, মাকড়সার জালের মতো জাল ধরে চলাচল, বাকা ত্যাড়া নানা নকশার ছোট ছোট সেতু। এরপর অবস্টেবল কোর্স যা বেইস ক্যাম্পের এ্যাডভেঞ্চারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আরেক রোমাঞ্চকর অনুভূতি হবে জায়ান্ট সুইং-এ। প্রকান্ড এক লৌহ কাঠামোতে শূণ্যে ভেসে দোলার অনুভূতি নিয়ে শিহরণ জাগাবে। পাহাড়ের ঢালজুড় জারান্ট হামক যেখানে বসে বা শুয়ে নিরিবিরি প্রকৃতি অনুভব করা যায় নিজের মতো করে। পাহাড়ের পাদদেশে সাপের মতো আঁকা বাঁকা হ্রদ ভ্রমনে কায়া কিং উপভোগের দারুন এক সুযোগ। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে চিলড্রেনক্টিভিটিস এক এলাকা। বেইস ক্যাম্পের সবকিছুই আউটডোর কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে আর্চারি, ওয়াটার জিপলাইন, ক্রলিং, মাডট্রেইল, প্যাডেল বোটিং, ওয়াটার জিপলাইন, রিভার ক্রসিং। ভ্রমণের পূরিপূর্ণতা দিতে সান্ধ্যকালীন সময়ে পুরো ক্যাম্প জুড়ে নাইটসাফারীর ব্যবস্থা। ফয়’স লেক বেইস ক্যাম্পে ভ্রমণ আরো রোমাঞ্চকর করতে খোলা আকাশের নিচে তাবু টাঙ্গিয়ে রাত কাটানোর সু-ব্যবস্থা। প্রাতঃরাশ থেকে শুরু করে দুপুর ও বিকেলের খাবার সহ বার-বি-কিউ-এর আয়োজন। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য, নিরাপত্তা, আতিথেয়তার সকল সুযোগ সুবিধা মিলে ফয়সলেক বেইস ক্যাম্প দেশের পর্যটনে এক বিশেষ মাইলফলক।বন পাহাড় ঘেরা নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশে ফয়স লেক বেইস ক্যাম্প এক অনন্য সৌন্দর্যের প্রতীক। থোকা থোকা সবুজে ঘেরা উচু-নিচু পাহাড়ী-পথ, সাপের মত একে বেঁকে চলা স্বচ্ছজল-রাশি, পাখ- পাখালীর ডাক যে কাউকে বিস্ময়কর এক অনুভূতি দেবে। লেকের পাড় বেয়ে উপড়ে উঠলেই বেইস ক্যাম্পের মূল ফটক আর এখানে ভেতরে প্রবেশ করে পাহাড়ী পথে সিড়ি পেরিয়ে জিপালাইনের কাঠামো এখান থেকেই তারে ঝুলে শূণ্যে ভেসে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাওয়ার ব্যবস্থা। জিপলাইনের চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে পাহাড়ী পথ বেয়ে উঠলেই ট্রিটপ চাডভেঞ্চার যেখানে দশটি ধাপের নানারকম এ্যাডভেঞ্চার মূলক কার্যক্রম। বিভিন্ন ধাপের নিচে পাহাড়ী ঢল আর উপড়ে এক গাছ থেকে অন্য গাছে যেতে হয় হবে কাঠের পাটাতন টায়ার, সরু ব্রিজ, মাকড়সার জালের মতো জাল ধরে চলাচল, বাকা ত্যাড়া নানা নকশার ছোট ছোট সেতু। এরপর অবস্টেবল কোর্স যা বেইস ক্যাম্পের এ্যাডভেঞ্চারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আরেক রোমাঞ্চকর অনুভূতি হবে জায়ান্ট সুইং-এ। প্রকান্ড এক লৌহ কাঠামোতে শূণ্যে ভেসে দোলার অনুভূতি নিয়ে শিহরণ জাগাবে। পাহাড়ের ঢালজুড় জারান্ট হামক যেখানে বসে বা শুয়ে নিরিবিরি প্রকৃতি অনুভব করা যায় নিজের মতো করে। পাহাড়ের পাদদেশে সাপের মতো আঁকা বাঁকা হ্রদ ভ্রমনে কায়া কিং উপভোগের দারুন এক সুযোগ। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে চিলড্রেনক্টিভিটিস এক এলাকা। বেইস ক্যাম্পের সবকিছুই আউটডোর কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে আর্চারি, ওয়াটার জিপলাইন, ক্রলিং, মাডট্রেইল, প্যাডেল বোটিং, ওয়াটার জিপলাইন, রিভার ক্রসিং। ভ্রমণের পূরিপূর্ণতা দিতে সান্ধ্যকালীন সময়ে পুরো ক্যাম্প জুড়ে নাইটসাফারীর ব্যবস্থা। ফয়’স লেক বেইস ক্যাম্পে ভ্রমণ আরো রোমাঞ্চকর করতে খোলা আকাশের নিচে তাবু টাঙ্গিয়ে রাত কাটানোর সু-ব্যবস্থা। প্রাতঃরাশ থেকে শুরু করে দুপুর ও বিকেলের খাবার সহ বার-বি-কিউ-এর আয়োজন। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য, নিরাপত্তা, আতিথেয়তার সকল সুযোগ সুবিধা মিলে ফয়সলেক বেইস ক্যাম্প দেশের পর্যটনে এক বিশেষ মাইলফলক।বন পাহাড় ঘেরা নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশে ফয়স লেক বেইস ক্যাম্প এক অনন্য সৌন্দর্যের প্রতীক। থোকা থোকা সবুজে ঘেরা উচু-নিচু পাহাড়ী-পথ, সাপের মত একে বেঁকে চলা স্বচ্ছজল-রাশি, পাখ- পাখালীর ডাক যে কাউকে বিস্ময়কর এক অনুভূতি দেবে। লেকের পাড় বেয়ে উপড়ে উঠলেই বেইস ক্যাম্পের মূল ফটক আর এখানে ভেতরে প্রবেশ করে পাহাড়ী পথে সিড়ি পেরিয়ে জিপালাইনের কাঠামো এখান থেকেই তারে ঝুলে শূণ্যে ভেসে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাওয়ার ব্যবস্থা। জিপলাইনের চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে পাহাড়ী পথ বেয়ে উঠলেই ট্রিটপ চাডভেঞ্চার যেখানে দশটি ধাপের নানারকম এ্যাডভেঞ্চার মূলক কার্যক্রম। বিভিন্ন ধাপের নিচে পাহাড়ী ঢল আর উপড়ে এক গাছ থেকে অন্য গাছে যেতে হয় হবে কাঠের পাটাতন টায়ার, সরু ব্রিজ, মাকড়সার জালের মতো জাল ধরে চলাচল, বাকা ত্যাড়া নানা নকশার ছোট ছোট সেতু। এরপর অবস্টেবল কোর্স যা বেইস ক্যাম্পের এ্যাডভেঞ্চারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আরেক রোমাঞ্চকর অনুভূতি হবে জায়ান্ট সুইং-এ। প্রকান্ড এক লৌহ কাঠামোতে শূণ্যে ভেসে দোলার অনুভূতি নিয়ে শিহরণ জাগাবে। পাহাড়ের ঢালজুড় জারান্ট হামক যেখানে বসে বা শুয়ে নিরিবিরি প্রকৃতি অনুভব করা যায় নিজের মতো করে। পাহাড়ের পাদদেশে সাপের মতো আঁকা বাঁকা হ্রদ ভ্রমনে কায়া কিং উপভোগের দারুন এক সুযোগ। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে চিলড্রেনক্টিভিটিস এক এলাকা। বেইস ক্যাম্পের সবকিছুই আউটডোর কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে আর্চারি, ওয়াটার জিপলাইন, ক্রলিং, মাডট্রেইল, প্যাডেল বোটিং, ওয়াটার জিপলাইন, রিভার ক্রসিং। ভ্রমণের পূরিপূর্ণতা দিতে সান্ধ্যকালীন সময়ে পুরো ক্যাম্প জুড়ে নাইটসাফারীর ব্যবস্থা। ফয়’স লেক বেইস ক্যাম্পে ভ্রমণ আরো রোমাঞ্চকর করতে খোলা আকাশের নিচে তাবু টাঙ্গিয়ে রাত কাটানোর সু-ব্যবস্থা। প্রাতঃরাশ থেকে শুরু করে দুপুর ও বিকেলের খাবার সহ বার-বি-কিউ-এর আয়োজন। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য, নিরাপত্তা, আতিথেয়তার সকল সুযোগ সুবিধা মিলে ফয়সলেক বেইস ক্যাম্প দেশের পর্যটনে এক বিশেষ মাইলফলক। ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন এই আয়োজনের সাথে পর্যটক দর্শনার্থীদের সাথে পরিচয় করে দিতে থাকছে আর্কষনীয় মূল্য ছাড়ের ব্যবস্থা।

- Advertisement -spot_img

সবশেষ খবর