Become a member

Get the best offers and updates relating to Liberty Case News.

― Advertisement ―

spot_img

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের পরিবার বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার

স্টাফ রিপোর্টার : ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে’ নিহত শহীদ ও আহতদের পরিবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। দৈনিক এই বাংলার সর্বশেষ খবর পেতে...
Homeঅপরাধসমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের (দক্ষিণ) যুগ্ম সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এ চার্জশিট দেয়া হয়।

দৈনিক এই বাংলার সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন

সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক মো: আক্তার হোসেন। ২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর কমিশনের উপ-পরিচালক মো: জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন। পরে সেটি তদন্ত করেন সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।

তদন্তে দেখা যায়, আসামি মহিউদ্দিন আহমেদ দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৪৬ লাখ ৩৭ হাজার ৬৫ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। একইসাথে অসৎ উপায়ে অর্জিত অর্থ দ্বারা তিন কোটি ৫৫ লাখ ৪০ হাজার ৫২৯ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দখলে রেখেছেন।

এছাড়াও আসামির ঘোষিত স্থাবর সম্পদের পরিমাণ এক কোটি ৯৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৩২ টাকা বলা হলেও যাচাইয়ে পাওয়া যায় দু’ কোটি ৪২ লাখ ৩৪ হাজার ৬৯৭ টাকার সম্পদ। এছাড়া অস্থাবর সম্পদ হিসেবে ঘোষিত দু’ কোটি ৯৬ হাজার ২০১ টাকার বিপরীতে পাওয়া যায় দু’ কোটি ৭০ লাখ ১৮ হাজার ৫১৬ টাকার সম্পদ।

মোট হিসেবে তার ঘোষিত সম্পদের তুলনায় ৪৬ লাখ ৩৭ হাজার ৬২ টাকার সম্পদ গোপনের তথ্য পাওয়া যায়। তদন্তে তার অর্জিত ও ব্যয়সহ মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০ কোটি ২১ লাখ চার হাজার ৬৭৩ টাকা। এর মধ্যে বৈধ আয়ের উৎস হিসেবে গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া গেছে ছয় কোটি ৬৫ লাখ ৬৪ হাজার ১৪৪ টাকা, যা জ্ঞাত আয়ের ৩৪.৮০ ভাগের বেশি।

মামলার তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, তিনি বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় বিভিন্ন দুর্নীতিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অবৈধ উপার্জন করেন এবং সেই অর্থ ব্যবসার ছদ্মাবরণে বৈধ করার চেষ্টা করেন।

দুদকের অনুমোদন অনুযায়ী, তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। বাসস

এই বাংলা/এমএস

টপিক