সাবরিনা জাফর, শিক্ষক ||
মশার যন্ত্রণা থেকে নগরবাসীকে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন মেয়র রেজাউল করিম। ফুটপাত অপরিস্কার বললে কম হবে।নগরের নালা নর্দমা, ঝোপঝাড় পরিস্কার হয় না। যেন মশার চাষ করা হচ্ছে চট্টগ্রামে। ডেঙ্গু আক্রান্তের পরিসংখ্যান মনে হয় মেয়র জানেন না। মশার উৎপাতের বিষয়ে পরিছন্নতা বিভাগের দায়বদ্ধতা অনেক বেশি। ওষধ দেবার জন্য অনুরোধ করে কাউন্সিলর থেকে কোন সাড়া মেলেনি। গণমাধ্যমে এই বিষয়টি প্রচার হয়েছে কিন্তু পরিস্থিতির কোন পরিবর্তন হয় নি।
নওশাদ আলম, হালিশহর
গৃহকর নিয়ে ভোগান্তির শেষ নেই। আপিল করে সুরাহ হয় নি। একই সমান বাড়িতে দুই ধরনের ভ্যালু ধরা হয়েছে। চৌদ্দ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা ভ্যালুয়েশন করা হলো পাঁচ তলা বাড়ি। অথচ পাশে নতুন ফ্লাটসহ ডাবল ইউনিটে ধরা হয়েছে আড়াই লাখ টাকা। এমনিতেই দ্রব্যমূল্যর উর্ধগতিতে বেঁচে থাকা দায় হয়ে পড়েছে। করোনাকালে বাড়িভাড়া ভাড়াটিয়ারা এখনও পুরো পরিশোধ করতে পারে নি। অর্ধেক করে দেবার পরও। সিটি করপোরেশন তো বাড়ি মালিকদের উপর বোঝা চাপিয়ে মাস্তি করছেন। ওনার কর্মকর্তা – কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ তো রক্তচোষা করের টাকায় হচ্ছে। দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা, কর্মচারীদের লালন পালন করা হচ্ছে কার স্বার্থে?
আবুল হাসান, হামজারবাগ
ময়লা সংগ্রহের জন্য প্রতি মাসে টাকা নেয়া হচ্ছে। ময়লা পরিস্কার করতে আমরা টাকা দেবো, আবার বছর বছর কর দেবো – এইটা কোন দেশের নিয়ম? ময়লা -আবর্জনার ইজারাদার কারা? একটু খবর নেন।
ফেরদৌসী বেগম, ঝাউতলা
দুই বছর না দুই যুগেও পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে না। নতুন মেয়র মানুষের মনের ভাষা বুঝেন না। ভোট ছাড়া মেয়র হবার কারণে নাগরিকদের তোয়াক্কা করেন না তিনি। প্রতিদিন খবরের কাগজে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের দূর্নীতির খবর মেয়রের চোখে পড়ে না হয়তো। নতুবা তিনি এসব খবরকে তোয়াক্কাই করেন না। ‘কর আপিলের নামে নাটক কবে বন্ধ হবে?