খান মোহাম্মদ আবদুল্লাহ ::
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রকল্প পরিচালক গোলাম ইয়াজদানির কার্যালয় ভাংচুর ও তাকে মারধরের ঘটনায় জড়িত অধিকাংশ ঠিকাদারই রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে বেশ কয়েকজনকে শনাক্ত করেছে পুলিশ।
এস জে ট্রেডার্স নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক সাহাব উদ্দিন এক সময় বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও, বর্তমানে সরকারি দলের নেতাদের সাথেই তার সখ্যতা বেশি। হামলার মুল নেতৃত্বদানকারী
শাহ আমানত ট্রেডার্সের মালিক যুবলীগ নেতা সঞ্জয় ভৌমিক কংকন। কংকন এক সময় এমইএস কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরবর্তীতে নগর ছাত্রলীগের পাঠাগার সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। প্রয়াত মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ জন হিসেবে পরিচিত কন্কন নগর যুবলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়। সুত্রমতে, চসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী জসিম উদ্দিনের সাথে পার্টনারে সিটি করপোরেশনের বেশ কিছু ঠিকাদারি কাজ করেছেন কন্কন।
শাহ আমানত ট্রেডার্স নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠানের মালিক সুভাষ। সিসিটিভি ফুটেজ অনুযায়ী তিনিও প্রকল্প পরিচালকের উপর হামলার সাথে জড়িত। সুভাষ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়। সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কাছাকাছি থাকার কারণে ঠিকাদারিতে জড়িয়ে পড়েন। ঠিকাদারদের সাথে কথা বলে জানা যায় রাজনৈতিক তৎপরতা চালাতে গিয়ে ককটেল বিষ্ফোরনে তার একটি হাত ঝলকে যাবার কারণে সিটি করপোরেশনের বর্তমানে মেয়র রেজাউল করিমের সহানুভূতি পাবার কথা প্রচলিত আছে।
হামলার ঘটনায় জড়িত মেসার্স খান কর্পোরেশনের মালিক হাবিব উল্ল্যাহ খান ; রাজনীতিতে জড়িত নন। তবে মেয়র রেজাউল ঘরনার ঠিকাদার হিসেবে পরিচিত তিনিও।
জ্যোতি এন্টারপ্রাইজের আশীষ বাবু যুবলীগের কর্মী বলে জানা গেছে। চসিকের বিভিন্ন প্রকল্প কাজ করার কারণে প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম সাথে তার ঘনিষ্ঠ রয়েছে -এমন তথ্য দিয়েছে চসিকের প্রকৌশল বিভাগের একাধিক সুত্র।
এস জে ট্রেডার্স নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক সাহাব উদ্দিন এক সময় বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও, বর্তমানে সরকারি দলের নেতাদের সাথেই তার সখ্যতা বেশি। হামলার মুল নেতৃত্বদানকারী
শাহ আমানত ট্রেডার্সের অংশীদার যুবলীগ নেতা সঞ্জয় ভৌমিক কংকন। কংকন এক সময় এমইএস কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরবর্তীতে নগর ছাত্রলীগের পাঠাগার সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। প্রয়াত মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ জন হিসেবে পরিচিত কন্কন নগর যুবলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়। সুত্রমতে, চসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী জসিম উদ্দিনের সাথে পার্টনারে সিটি করপোরেশনের বেশ কিছু ঠিকাদারি কাজ করেছেন কন্কন।
শাহ আমানত ট্রেডার্স নামের প্রতিষ্ঠানের আরেক অংশীদার সুভাষ। সিসিটিভি ফুটেজ অনুযায়ী তিনিও প্রকল্প পরিচালকের উপর হামলার সাথে জড়িত। সুভাষ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়। সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কাছাকাছি থাকার কারণে ঠিকাদারিতে জড়িয়ে পড়েন। ঠিকাদারদের সাথে কথা বলে জানা যায় রাজনৈতিক তৎপরতা চালাতে গিয়ে ককটেল বিষ্ফোরনে তার একটি হাত ঝলকে যাবার কারণে সিটি করপোরেশনের বর্তমানে মেয়র রেজাউল করিমের সহানুভূতি পাবার কথা প্রচলিত আছে।
হামলার ঘটনায় জড়িত মেসার্স খান কর্পোরেশনের মালিক হাবিব উল্ল্যাহ খান ; রাজনীতিতে জড়িত নন। তবে মেয়র রেজাউল ঘরনার ঠিকাদার হিসেবে পরিচিত তিনিও।
জ্যোতি এন্টারপ্রাইজের আশীষ বাবু যুবলীগের কর্মী বলে জানা গেছে। চসিকের বিভিন্ন প্রকল্প কাজ করার কারণে প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম সাথে তার ঘনিষ্ঠ রয়েছে -এমন তথ্য দিয়েছে চসিকের প্রকৌশল বিভাগের একাধিক সুত্র।
সিটি কর্পোরেশনের ঠিকাদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু ফরহাদ চৌধুরী বলেন, ভাঙচুরের কথা শুনে আমার নিজের কাছেও অস্বস্তি লাগছে। তাদের কোনো দাবি–দাওয়া থাকলে আমাদের বলতে পারত।