গাজা ও মিসরের মধ্যবর্তী রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে শনিবার জানিয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহ। তিনি বলেছেন, হামাসের নিহত ইসরাইলি পণবন্দীদের লাশ হস্তান্তরের ওপর নির্ভর করবে এটি পুনরায় চালু করা।
দৈনিক এই বাংলার সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন
এর আগে, মিসরে অবস্থিত ফিলিস্তিনি দূতাবাস ঘোষণা করে, গাজার প্রধান প্রবেশদ্বার রাফাহ ক্রসিং সোমবার থেকে পুনরায় খুলে দেয়া হবে। এর পরপরই নেতানিয়াহু এই বিবৃতি দেয়।
গত কয়েকদিন ধরেই নেতানিয়াহুর সরকার ও হামাস যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জন্য একে অপরকে দোষারোপ করে আসছে।
শনিবার রাতে এক বিবৃতিতে হামাস বলেছে, নেতানিয়াহুর এই সিদ্ধান্ত যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন। এটি মধ্যস্থতাকারীদের তিনি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তা প্রত্যাখ্যান করেছে।
এতে আরো বলা হয়, রাফাহ ক্রসিং অব্যাহতভাবে বন্ধ থাকার ফলে ধ্বংসস্তূপের নিচে বাকি পণবন্দীদের লাশ অনুসন্ধান ও শনাক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম প্রবেশে বাধা সৃষ্টি হবে। ফলে লাশ উদ্ধার ও হস্তান্তরও বিলম্বিত হবে।
চুক্তির অংশ হিসেবে হামাস ২০ জন জীবিত ইসরাইলি পণবন্দীকে হস্তান্তর করেছে। বিনিময়ে ইসরাইল প্রায় ২০০০ ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দিয়েছে।
